আজকের বিষয় ওরাল সেক্স!
.
ওরাল সেক্স অনেকে না জনে করে থাকেন যার ফলে তৈরি হচ্ছে নানা ধরণের রোগা! তবে চলুন জেনেই এই বিষয়ে এবং সচেতন থাকি।
সঙ্গীর যৌনাঙ্গ মুখ, ঠোঁট অথবা জিহ্বা দ্বারা উত্তেজিত করাকে ওরাল সেক্স বলে। পুরুষাঙ্গ (ফেলাশিও), যোনি, যোনিদ্বার বা ক্লিটোরিস (কানিলিঙ্গাস) অথবা পায়ু চোষা বা লেহন করা (অ্যানালিঙ্গাস) ওরাল সেক্স এর অন্তর্ভূক্ত হতে পারে।
.
ওরাল সেক্স কি খুবই সাধারণ?
অনেক ব্যক্তিই যৌনসঙ্গমের পূর্বে বা এর পরিবর্তে ওরাল সেক্স করে থাকে।
যদি আপনি আপনার সঙ্গীর সাথে ওরাল সেক্স করতে ইচ্ছুক থাকেন, তাহলে উভয়ই উপভোগ করতে পারছেন এমন পদ্ধতি খুঁজে না পাওয়া পর্যন্ত বিভিন্ন ধরণের পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
.
ওরাল সেক্স কী নিরাপদ?
ওরাল সেক্স করার ফলে গর্ভধারনের কোনো ঝুঁকি থাকে না। তবে ওরাল সেক্স করার ফলে কয়েকটি এসটিআই-এ (যৌনবাহিত সংক্রমন) আক্রান্ত হওয়া বা ঐসব রোগ ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি থাকে। ওরাল সেক্স-এর কারণে যেসব এসটিআই ছড়িয়ে পড়তে পারে সেগুলো হলোঃ
1. ক্লামিডিয়া
2. যৌনাঙ্গে ওয়ার্ট বা আঁচি লহওয়া
3. হেপাটাইটিস বি
4. হেপাটাইটিস এ
5. হেপাটাইটিস সি
6. হার্পিস
7. সিফিলিস
8. শ্রোণীচক্রে উকুন (ক্র্যাব)
ওরাল সেক্স গ্রহণের চেয়ে প্রদানে রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। কারণ প্রদানের সময় যৌনাঙ্গের তরলের সাথে সংস্পর্শ বেশি থাকে। মুখে ঘা, ক্ষত বা আলসার থাকলেও এই ঝুঁকির হার উচ্চ মাত্রায় থাকে। ওরাল সেক্স প্রদানের পূর্বে দাঁত ব্রাশ করা বা দ্রুত ডেন্টাল ফ্লস ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন কেননা এর ফলে মাড়িতে রক্তপাত হতে পারে। যদি মুখকে পরিষ্কার ও সতেজ করতে চান, তাহলে মাউথওয়াশ (মুখ ধোবার তরল প্রতিষেধক) অথবা মিন্ট ব্যবহার করতে পারেন।
.
যদি এসটিআই-এ আক্রান্ত হয়েছেন বলে সন্দেহ করে থাকেন, তাহলে নিকটস্থ ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। এসটিআই চিকিৎসার জন্য চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ অথবা ভেনেরোলোজিস্টের (এসটিআই বিশেষজ্ঞ) পরামর্শ নেয়া সবচেয়ে উত্তম হতে পারে, তবে কাছাকাছি উক্ত বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা না থাকলে জেনারেল ফিজিশিয়ান বা গাইনাকোলোজিস্টের পরামর্শ নিতে পারেন।
.
কীভাবে ওরাল সেক্সকে নিরাপদ করা যায়?
পুরুষরা ওরাল সেক্সের ক্ষেত্রে, এসটিআই-এ আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমানোর জন্য কনডম ব্যবহার করুন। যদি প্রচলিত কনডমের স্বাদ পছন্দ না হয়, তাহলে অন্যান্য ভিন্ন স্বাদের কনডম ব্যবহার করুন।
নারীরা ওরাল সেক্স করার সময় বা পায়ুপথ চোষা বা লেহন করার সময় বাঁধ ব্যবহার করা জরুরী। এটি একটি ছোট, পাতলা চারকোণা পর্দার মতো যা ল্যাটেক্স অথবা রাবার দিয়ে তৈরি করা হয়। এটি যোনিপথ অথবা পায়ু এবং মুখের মধ্যে অন্তরায় হিসেবে কাজ করে, ফলে এসটিআই ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি কমে যায়। এ জিনিসটি বাংলাদেশে পাওয়া যায় না।
.
ওরাল সেক্স অনেকে না জনে করে থাকেন যার ফলে তৈরি হচ্ছে নানা ধরণের রোগা! তবে চলুন জেনেই এই বিষয়ে এবং সচেতন থাকি।
সঙ্গীর যৌনাঙ্গ মুখ, ঠোঁট অথবা জিহ্বা দ্বারা উত্তেজিত করাকে ওরাল সেক্স বলে। পুরুষাঙ্গ (ফেলাশিও), যোনি, যোনিদ্বার বা ক্লিটোরিস (কানিলিঙ্গাস) অথবা পায়ু চোষা বা লেহন করা (অ্যানালিঙ্গাস) ওরাল সেক্স এর অন্তর্ভূক্ত হতে পারে।
.
ওরাল সেক্স কি খুবই সাধারণ?
অনেক ব্যক্তিই যৌনসঙ্গমের পূর্বে বা এর পরিবর্তে ওরাল সেক্স করে থাকে।
যদি আপনি আপনার সঙ্গীর সাথে ওরাল সেক্স করতে ইচ্ছুক থাকেন, তাহলে উভয়ই উপভোগ করতে পারছেন এমন পদ্ধতি খুঁজে না পাওয়া পর্যন্ত বিভিন্ন ধরণের পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
.
ওরাল সেক্স কী নিরাপদ?
ওরাল সেক্স করার ফলে গর্ভধারনের কোনো ঝুঁকি থাকে না। তবে ওরাল সেক্স করার ফলে কয়েকটি এসটিআই-এ (যৌনবাহিত সংক্রমন) আক্রান্ত হওয়া বা ঐসব রোগ ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি থাকে। ওরাল সেক্স-এর কারণে যেসব এসটিআই ছড়িয়ে পড়তে পারে সেগুলো হলোঃ
1. ক্লামিডিয়া
2. যৌনাঙ্গে ওয়ার্ট বা আঁচি লহওয়া
3. হেপাটাইটিস বি
4. হেপাটাইটিস এ
5. হেপাটাইটিস সি
6. হার্পিস
7. সিফিলিস
8. শ্রোণীচক্রে উকুন (ক্র্যাব)
ওরাল সেক্স গ্রহণের চেয়ে প্রদানে রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। কারণ প্রদানের সময় যৌনাঙ্গের তরলের সাথে সংস্পর্শ বেশি থাকে। মুখে ঘা, ক্ষত বা আলসার থাকলেও এই ঝুঁকির হার উচ্চ মাত্রায় থাকে। ওরাল সেক্স প্রদানের পূর্বে দাঁত ব্রাশ করা বা দ্রুত ডেন্টাল ফ্লস ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন কেননা এর ফলে মাড়িতে রক্তপাত হতে পারে। যদি মুখকে পরিষ্কার ও সতেজ করতে চান, তাহলে মাউথওয়াশ (মুখ ধোবার তরল প্রতিষেধক) অথবা মিন্ট ব্যবহার করতে পারেন।
.
যদি এসটিআই-এ আক্রান্ত হয়েছেন বলে সন্দেহ করে থাকেন, তাহলে নিকটস্থ ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। এসটিআই চিকিৎসার জন্য চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ অথবা ভেনেরোলোজিস্টের (এসটিআই বিশেষজ্ঞ) পরামর্শ নেয়া সবচেয়ে উত্তম হতে পারে, তবে কাছাকাছি উক্ত বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা না থাকলে জেনারেল ফিজিশিয়ান বা গাইনাকোলোজিস্টের পরামর্শ নিতে পারেন।
.
কীভাবে ওরাল সেক্সকে নিরাপদ করা যায়?
পুরুষরা ওরাল সেক্সের ক্ষেত্রে, এসটিআই-এ আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমানোর জন্য কনডম ব্যবহার করুন। যদি প্রচলিত কনডমের স্বাদ পছন্দ না হয়, তাহলে অন্যান্য ভিন্ন স্বাদের কনডম ব্যবহার করুন।
নারীরা ওরাল সেক্স করার সময় বা পায়ুপথ চোষা বা লেহন করার সময় বাঁধ ব্যবহার করা জরুরী। এটি একটি ছোট, পাতলা চারকোণা পর্দার মতো যা ল্যাটেক্স অথবা রাবার দিয়ে তৈরি করা হয়। এটি যোনিপথ অথবা পায়ু এবং মুখের মধ্যে অন্তরায় হিসেবে কাজ করে, ফলে এসটিআই ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি কমে যায়। এ জিনিসটি বাংলাদেশে পাওয়া যায় না।